Wednesday, September 30, 2020

Digital Marketing

 

Introducing Digital Marketing In A Newlight

 In the world of digital marketing today you will find that it forms a very strategic and important place in all kinds of business especially with e-commerce, this takes into account the transactional data as well as taking note of all communications that are digital. It is therefore realized from that, the foundations of digital marketing in the business place today to come from e-commerce. It is no surprise then that there are many marketing professionals who possess the skills together with the knowledge are in constant demand, these type of skills all of which on a daily basis are being developed further and further and as they do the understanding of what is needed and the techniques that are available will make digital marketing even more sought after.


Digital marketing encompasses many aspects of consumer insight, creativity, and of course innovation, but it doesn't stop there, there is the communication angle to digital marketing, and it also brings to mind how the data is actually driven by the marketing and how web analysis and the applications play a big part.



There are people that can provide a total service to enable you to have a system that is integrated for all the solutions you are looking for in digital marketing be it Search Engine Optimisations or PPC. In fact, you will be able to find Affiliate Marketing as well as Rich Media, all the types of applications developments, display, and usability analytics.


It is highly likely that in the forthcoming years online marketing will be at the forefront of people who are currently using any type of mobile device given that technology keeps on expanding and business people, as well as other users, are more on the move, this will lead to a trend that will move away from the more traditional use of a PC on the desktop. You will do well to keep in mind, that not so long an ago there were certain businesses who made quite bold statements that they would not have use of a website, but the time is now upon us and gets more important weekly that having a web site for whatever business you are in is getting to the stage of necessity.


How successful your company and business will be able to be effective and perform online will become apparent by how you actually utilize the strategies that you use with online marketing and making use of a digital marketing agency that will enhance your business and digital marketing will only be of benefit to you in the long run. Make no mistake, this a market where there is fierce competition, and you will need to get an overall balanced picture of how to tackle this situation and what exactly is available to you. Get hold of a digital marketing agency to fulfill all your requirements and solutions whether it be analytics, Search Engine Optimisation, or Pay per Click, it is an area available to you and that you should be making use of.

article source

Monday, September 21, 2020

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কীভাবে শুরু করতে পারি?

 সোস্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট কি?

সোশ্যাল মিডিয়া বলতে এমন কিছু প্ল্যাটফর্ম কে বোঝায় যেখানে মানুষ একে অপরের সাথে যুক্ত থাকে এবং একে অন্যের সাথে যোগাযোগ করে।

অর্থাৎ,

যে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিশ্বের যে কোন স্থানে যেকোনো ব্যক্তির সাথে যুক্ত হওয়া যায় তাকে সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট বলে। যেমন ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব, পিন্টারেস্ট, লিঙ্কডিন, রেডিট ইত্যাদি।



সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কি?

সোস্যাল নেটওয়ার্কিং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কোন পণ্য বা সেবার প্রচার করাকে সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং বলে। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কে সংক্ষেপে SMM বলা হয়।

সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বর্তমান সময়ের অত্যান্ত জনপ্রিয় একটি প্রচার মাধ্যম। আপনি খুব সহজে আপনার কাস্টমারের কাছে আপনার বিজ্ঞাপনটি প্রচার করতে পারবেন এই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর মাধ্যমে। বর্তমানে বিভিন্ন টিভি চ্যানেল বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে। কিন্তু এসব বিজ্ঞাপন টার্গেট অডিয়েন্স এর কাছে পৌছাতে পারে কি না sure হওয়া যায় না। মানুষ গান শোনার সময় কিংবা মুভি দেখার সময় এ্যাডভ্যার্টিইজ চলে আসে। তখন এই চ্যানেল বাদ দিয়ে অন্য চ্যানেলে চলে যায়। এবং বাড়িতে ছোট বড়, পুরুষ মহিলা সবাই বিজ্ঞাপনটি দেখে। কিন্তু আপনি যদি লেডিস পণ্য। যেমন কসমেটিকস এর বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকেন তাহলে আপনার টার্গেট হবে শুধুমাত্র মেয়েদের কাছে পৌঁছানো।

আপনি যদি টিভি চ্যানেলে কিংবা পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেন তাহলে খরচ অনেক বেশি পড়বে। কিন্তু টার্গেট অডিয়েন্স এর কাছে পৌঁছাবে কি না কোন বোঝা যায় না। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে মার্কেটিং বা বিজ্ঞাপন দিলে টার্গেট অডিয়েন্স সেট করা যায়। এবং সে বিজ্ঞাপন কত বছর বয়সের মানুষ দেখতে পারবে সেটাও সেট করা যায়। তাহলে অল্প খরচে টার্গেট অডিয়েন্স এর কাছে কোন পণ্য বা সেবা পৌঁছাতে পারবো। এবং সেই পণ্য বা সেবা পছন্দ হলে সাথে সাথে অর্ডার করতে পারবে অনলাইনের মাধ্যমে।

এতে পণ্যটি বিক্রি ও হইল এবং প্রচার ও হইল। এজন্য সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর গুরুত্ব অনেক।

সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বহির বিশ্বে ব্যাপক হারে বিস্তার লাভ করেছে। যার চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলছে, বর্তমানে আমাদের দেশেও চালু হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে আগামি দশ বছর এর মধ্যে আরো ব্যাপক হারে বিস্তার লাভ করবে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশের অনেক কোম্পানি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং শুরু করে দিয়েছে এবং প্রচুর পরিমানে লাভ বান হচ্ছে।


সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর কিছু উদাহরণ

ফেসবুক মার্কেটিংঃ

সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট গুলোর মধ্যে ফেসবুক অন্যতম। ফেসবুকের মাধ্যমে কোন পন্য বা সেবার প্রচার করে দেওয়াকেই ফেসবুক মার্কেটিং বলে। এক কথায় ফেসবুকে যে বিজ্ঞাপন দেয়া হয় তাকেই ফেসবুক মার্কেটিং বলে। যে কোন ধরণের পোস্ট ফেসবুকে টাকার মাধ্যমে দেয়া যায়, যেটা স্পন্সর হিসাবে ফেসবুক ইউজার এর ওয়াল এ শো করে। এ ধরণের বিজ্ঞাপন সাধারণত আপনার ফেসবুক নিউজফিডে বিভিন্ন পন্যের স্পন্সরড পোষ্ট আসে। একটি ফেসবুক পেজের মাধ্যমে পোস্ট অথবা আপনি বিভিন্ন অডিও, ভিডিও, টেক্সট এর মাধ্যমে আপনার প্রচার চালাতে পারেন।

ইন্সটাগ্রামঃ

ইন্সটাগ্রাম হচ্ছে ফটো শেয়ারিং প্লাটফর্ম। এটিও একটি ফেসবুকের কোম্পানি। টোটাল ইন্টারনেট ব্যাবহারকারির ২০% মানুষ ইন্সটাগ্রাম ব্যবহার করে থাকে। ফেসবুকে কোন পণ্য বা সার্ভিস বিজ্ঞাপন দেওয়ার সময় সেটিং থেকে ইন্সটাগ্রাম সিলেক্ট করে দিলে অটোমেটিক বিজ্ঞাপনটি ইন্সটাগ্রামেও ভিউ হবে। আপনি ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং করলে ২০% মানুষ আপনার এই বিজ্ঞাপনটি সম্পর্কে জানতে পারবে।

টুইটারঃ

যে পদ্ধতির মাধ্যমে টুইটার ব্যবহারকারীর কাছে আপনার বিজ্ঞাপন পৌঁছায় সে পদ্ধতিকে টুইটার মার্কেটিং বলে। বাংলাদেশে ফেসবুক যেমন জনপ্রিয় বহির বিশ্বে টুইটার তেমন ই জনপ্রিয়। বর্তমানে ফেইসবুক স্কামিং বেশি হওয়ার কারণে বাহিরের দেশ গুলা ফেইসবুকে বেশি টাইম স্পেন করে না। আপনার টার্গেট যদি বাংলাদেশের মানুষ হয়ে থাকে তাহলে ফেসবুকের দিকে ঝুকে পরবেন। আর যদি ইন্টারন্যাশনাল টার্গেট হয় তাহলে টুইটার মার্কেটিং করবেন। পশ্চিমা বিশ্বে টুইটার মার্কেটিং এ বেশি সাফল্য লাভ করবেন।

অনুরূপভাবে, পিন্টারেস্ট, লিংকডইন, রিডিট, টার্মলার ইত্যাদির মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করতে পারেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং

 ডিজিটাল মার্কেটিং কি

বর্তমান যুগ ডিজিটাল যুগ। আপনি পৃথিবীতে বাস করছেন ডিজিটাল প্রযুক্তির মাঝে। সেই হিসেবে আপনার ব্যবসায়ও অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে করতে হবে। আপনি তুলনামুলকভাবে কম খরচে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে কাজ করতে পারেন। ডিজিটাল মার্কেটিং হল ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে পণ্য বা ব্র্যান্ডের প্রচারকে বোঝায়। ইন্টারনেট ডিজিটাল মার্কেটিং এর সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত। এছাড়া অন্যান্য মাধ্যমগুলো যেমনঃ তারবিহীন টেক্সট মেসেজিং, মোবাইল ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, ইলেকট্রনিক বিলবোর্ড, ডিজিটাল টেলিভিশন ও রেডিও চ্যানেল ইত্যাদিও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন

সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান বা SEO মূলত আপনার ওয়েবসাইট এটি গুগল, ইয়াহু বিং বা অন্য কোন সার্চ ইঞ্জিন অনুসন্ধান ফলাফলগুলি পর্যালোচনা করে থাকে। আজকের প্রতিযোগিতার বাজারে পণ্যের মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে এসইও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রয়েছে। এসইওর মাধ্যমে আপনার পণ্যকে গুগল সার্চের সবচাইতে উপরে নিয়ে আসবেন, তাহলে আপনার পণ্যের বিক্রিও বৃদ্ধি পাবে কারন বর্তমানে মানুষ কোন পণ্য কেনার আগে গুগল থেকে সার্চ দিয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। গুগল তার তথ্য গুলো নিয়মিত আপডেট করে।
-সনাক্ত করুন এবং বিং, ইয়াহু এবং গুগল সার্চ বিজ্ঞাপনের নিয়ম অনুসরণ করুন তারা কোন প্রচারাভিযান চালাবার আগে যে ফরমেট অনুসরন করে থাকে।
-কখনও ডুপ্লিকেট কনটেন্ট ব্যবহার করা উচিতনা। এটা এসইওর ক্ষেত্রে খুবই ক্ষতিকর হবে।
মনে রাখবেন, এটার অধিকাংশ খরচ কার্যকর মার্কেটিং কৌশলের উপর ভিত্তি করে যা আপনার ব্যবসার জৈব ট্রাফিক নিয়ে আসবেন।


সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং

আপনার ব্যবসায়িক পণ্যের প্রচারের জন্য এর চাইতে ভাল জায়গা, এখনও নাই। একটি এ্যাক্টিভ কমিউনিটি তৈরি করুন। এমনভাবে একটি কমিউনটি তৈরি করুন যেখানে সকল মেম্বার এ্যাক্টিভ থাকবে। ফেসবুকে কমিউনিটি তৈরি করার জন্য গ্রুপ কিংবা পেজ তৈরি করুন। এমনি করে টুইটার, গুগল প্লাস কিংবা লিংকেডিনে কমিউনিটি তৈরি করুন। আপনার টার্গেটকৃত ক্রেতাদের সাথে সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে বিভিন্ন আলোচনাতে অংশগ্রহন করতে পারেন। কাউকে ইমেইল পাঠানোর ক্ষেত্রে আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার পেজ কিংবা গ্রুপের লিংকগুলো সিগনেচার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। আপনার নিজের ওয়েবসাইটে কিংবা কোন ব্লগে পোস্ট দেয়ার ক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়ার লাইক বাটন যুক্ত করুন। সকল সোশ্যাল মিডিয়াতে সক্রিয়ভাবে নিয়মিত অংশগ্রহণের জন্য ম্যানেজমেন্টটুলস (HootSuite, TweetDeck) ব্যবহার করুন যা আপনার সময়কে সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে ভাল ফলাফল বের করতে সাহায্য করবে। নিয়মিত পোস্ট দিতে হবে। সেটা একটা রুটিন অনুযায়ী করলে ভাল হয়ে। যেমন, ৩ দিন পর, ১ সপ্তাহ পর। তাহলে নিয়মিত ভিজিটর আসবে নতুন কিছু পাবার আশায়।


অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

আপনি যখন আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং স্কিল টা ব্যাবহার করে অন্য কারও প্রডাক্ট অথবা সার্ভিস কমিশন ভিত্তিক প্রমোশন করবেন সেটা হবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এমন কোন বিষয় নয় যেখানে আপনি রাতারাতি খুব বেশি কিছু করে ফেলতে পারবেন। এখানে তারাই সফল হবে যারা ধৈর্য সহকারে কাজ করে যেতে পারবে।


ডিজিটাল মার্কেটিং এর লাভ কি

আজ ইন্টারনেট এবং ডিজিটাল টেকনোলজির দুনিয়াতে, আপনি যদি নিজের business বা যেকোনো প্রোডাক্ট মার্কেটিং করার কথা ভাবছেন, তাহলে digital marketing এর ব্যাপারে জেনেনেয়াটা আপনার জন্য অনেক জরুরি।

কারণ, সাধারণ পুরোনো মার্কেটিং এর মাধমের তুলনায় এর অনেক লাভ বা সুযোগ আজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। চলেন তাহলে নিচে এক এক করে আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং এর কি লাভ তা জেনেনেই।

  1. Digital marketing আজ যেকোনো জিনিস, কোম্পানি, পণ্য বা সার্ভিসের মার্কেটিং এর সেরা এবং অনেক শক্তিশালী মাধ্যম।
  2. সাধারণ বা পুরোনো মার্কেটিং এর মাধ্যম থেকে অনেক কম খরচেই এর লাভ নেয়া সম্ভব।
  3. ডিজিটাল মার্কেটিং করে আপনি নিজের লক্ষবস্ত গ্রাহক (targeted customer) কে লক্ষ রেখে মার্কেটিং করতে পারবেন।
  4. এই মাধ্যমে মার্কেটিং করার জন্য আপনার কোথাও যেতে হয়না বা কোনো কর্মচারী রাখতে হয়না। পুরোটাই কেবল একটি কম্পিউটার বা মোবাইল এবং ইন্টারনেটের ব্যবহার করেই সম্ভব।
  5. অনেক কম সময়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনি নিজের brand, business বা product অনেক লোক বা ভোক্তার (consumer) কাছে প্রচার বা মার্কেটিং করতে পারবেন।
  6. লক্ষবস্তু ভোক্তাকে টার্গেট করে এই মাধ্যম ব্যবহার করা হয় এবং এর দ্বারা ইন্টারনেটের অনেক মাচা (platform) ব্যবহার করে মার্কেটিং করার ফলে অনেক কম সময়ে, ভালো এবং লাভজনক পরিনাম পাওয়া যায়।
  7. আপনি একটি ছোট পণ্য বিক্রি করতে চাচ্ছেন বা নিজের business এবং brand তৈরি করতে চাচ্ছেন, ডিজিটাল মার্কেটিং দ্বারা এইটা অনেক কম সময়েই সম্ভব।
  8. ইন্টারনেটের মাধ্যমে এই মার্কেটিং হয়, তারজন্নই অনেক সহজে, জলদি এবং লাভজনক ভাবে আপনার বিজ্ঞাপন বা পণ্য লোকেদের মাঝে ছড়িয়ে পরে।